ফ্রান্সিস লাইট এবং মালয়ে ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের গোড়াপত্তন
(Francis Light and the Establishment of British Hegemony in Malaya)
ফ্রান্সিস লাইট কর্তৃক পেনাং দখল
ফ্রান্সিস লাইট কর্তৃক পেনাং প্রতিষ্ঠা
ফ্রান্সিস লাইট (ক্যাপ্টেন) ছিলেন একজন ব্রিটিশ নৌ অভিযাত্রী এবং ভৌগোলিক আবিস্কারের যুগের একজন সফল আবিস্কারক। তিনি 1786 সালে মালাক্কা প্রনালীতে পেনাং এর গোড়াপত্তন করেন। এটি বর্তমানে আধুনিক মালয়েশিয়ায় অবস্থিত। কেদাহ অঞ্চলের একটি ছোট্ট এলাকা পেনাংকে তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বৃটিশ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। ফ্রান্সিস লাইট কর্তৃক পেনাং দখলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের সূচনা হয়। পেনাং প্রতিষ্ঠার পর একে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির চতুর্থ প্রেসিডেন্সির মর্যাদা দেয়া হয়। ফ্রান্সিস লাইট পেনাং কে একটি মুক্ত বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেন।
ফ্রান্সিস লাইট এর পরিচয়:
ফ্রান্সিস লাইট ছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর নৌ অফিসার। তার জন্ম ১৭৪০ সালে ইংল্যান্ডে। পিতা উইলিয়াম নেগাস লাইট এবং মাতা মেরি লাইট। ফ্রান্সিস লাইট মালয়ে প্রথম ব্রিটিশ উপনিবেশ এবং নৌ ঘাটি পেনাং এর প্রতিষ্ঠাতা। ফ্রান্সিস লাইট ১৭৫৪ সালে ব্রিটিশ রয়্যাল নেভিতে একজন সার্জন হিসাবে যোগ দেন। ফ্রান্সিস লাইট 1759 থেকে 1763 সাল পর্যন্ত বৃটিশ রাজকীয় নৌ বাহিনীতে কাজ করেছিলেন। তিনি প্রথমে HMS ক্যাপ্টেন এর ক্যাডেট হিসাবে, তারপর HMS ড্রাগন এর মিডশিপমান হিসাবে এবং শেষ পর্যন্ত HMS অ্যারোগন্ট এর মিডশিপমান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৭৬৩ সালে তিনি নৌবাহিনীর চাকরি থেকে অবসরে যান।নৌবাহিনীতে কাজ করা অবস্থায় জেমস স্কটের সাথে তার সাক্ষাৎ হয় যিনি ফ্রান্সিস লাইটের পরবর্তী জীবনের মোড় পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
ফ্রান্সিস লাইট (Francis Light) এর প্রাচ্যে আগমন:
নৌবাহিনীর চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর তিনি ভবিষ্যৎ ভাগ্য অনুসন্ধানে ভারতের মাদ্রাজে আসেন। 1765-75 পর্যন্ত তিনি স্থানীয় বাণিজ্যের জন্য ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লাইসেন্স প্রাপ্ত Jourdain, Sullivan & de Souza নামক প্রতিষ্ঠানে তিনি চাকরি করেন। স্পিডওয়েলের অধিনায়ক হিসেবে তিনি ভারত, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয় উপদ্বীপে সমুদ্র যাত্রা করেন। তিনি মালয় ও শ্যামদেশীয় ভাষায় ভালো কথা বলতে পারতেন। তিনি 1771 সালে উত্তরের মালয় রাজ্য কেদাহ তে যান, যেখানে তিনি সুলতান মোহাম্মদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হন।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ফ্রান্সিস লাইট এর তৎপরতা:
ফ্রান্সিস লাইট মালাক্কা প্রনালীতে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা পরিচালনা করায় ঐ অঞ্চলের ভৌগলিক ও বাণিজ্যিক বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা ছিল বেশ। ফ্রান্সিস লাইট সিঙ্গাপুরের দক্ষিনে বিনতাং দ্বীপটি বাণিজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মতামত দেন। 1771 সালে ফ্রান্সিস লাইট ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে জানিয়েছিলেন যে কেদাহের সুলতান সেলাঙ্গরের বিরুদ্ধে সামরিক সহায়তার বিনিময়ে পেনাংসহ বেশ কিছু ভূখণ্ড কোম্পানিকে দিতে আগ্রহী। কোম্পানি তরুণ এডওয়ার্ড মঙ্কটনকে আলোচনার জন্য প্রেরণ করেন। আলোচনাটি ব্যর্থ হলে ফ্রান্সিস লাইট 1772 সালে কলকাতা গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস কে প্রস্তাবটি গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান। কিন্তু এই প্রস্তাবটিও ব্যর্থ হয়। সামরিক সহায়তা পাওয়ার শর্তসাপেক্ষে কেদাহ এর সুলতান কিছু ভূখন্ড দিতে রাজি হলেও মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি থেকে কোন প্রকার সামরিক দায় দায়িত্ব গ্রহণ করতে রাজি না হওয়ায় ফ্রান্সিস লাইট এর প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়। আলোচনার ফলাফলে বিরক্ত হয়ে, ফ্রান্সিস লাইট উজং সালং বর্তমান ফুকেট (Phuket)এ চলে যান। সেখানে তিনি জেমস স্কটের সাথে অংশীদারিত্বে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে থাকেন।
আরও পড়ুন-
পর্তুগিজদের মালাক্কা দখল (1511) এবং সুলতানের পরাজয়ের কারণসমূহ
ফ্রান্সিস লাইট কর্তৃক পেনাং প্রতিষ্ঠা:
ফ্রান্সিস লাইট কর্তৃক পেনাং দখল:
এসময় ভারত এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় ফরাসি এবং ডাচদের সাথে ব্রিটিশদের বাণিজ্যিক দ্বন্দ্ব সংঘাত শুরু হয়। ডাচরা রিও এবং আচেহতে বাণিজ্য বসতি স্থাপনের ব্রিটিশ প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেয়। ফ্রান্সিস লাইট কিছু শর্তে ব্রিটিশদের পেনাং দ্বীপ দেওয়ার জন্য সুলতান আবদুল্লাহর কাছে গিয়েছিলেন। এমতাবস্থায় ওয়ারেন হেস্টিংস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্রিটিশদের বাণিজ্যিক নিরাপত্তা বিধানের জন্য একটি শক্তিশালী নৌঘাটির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এই সুযোগে ফ্রান্সিস লাইট তার পেনাং প্রস্তাবটি পুনরায় উত্থাপন করেন। কলকাতার অস্থায়ী গভর্নর জেনারেল মেকফার্সন ফ্রান্সিস লাইটের প্রস্তাবটি সমর্থন করেন। কোম্পানির ডিরেক্টারগণ মতামত প্রকাশ করেন যে পেনাং নৌ ঘাটি হিসেবে শর্ত পূরণ না করলেও অন্তত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একচেটিয়া ডাচ বাণিজ্য ধ্বংস করা এবং কোম্পানির চীন বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য এর প্রয়োজন রয়েছে।
অবশেষে ১৭৮৬ সালের ১১ শে আগস্ট ফ্রান্সিস লাইট কলকাতার অস্থায়ী গভর্নর জেনারেল ম্যাকফার্সনের সাহায্যপুষ্ট হয়ে তিনটি জাহাজের সাহায্যে কেদা রাজ্যের পেনাং দখল করে নেন । সুলতান প্রত্যাশা করেছিলেন যে পেনাং দেয়ার বিনিময়ে কোম্পানির কাছ থেকে তিনি সামরিক সহায়তা পাবেন। পেনাং দখল করার পর ফ্রান্সিস লাইট এর নাম রাখেন ‘প্রিন্স অব অয়েলস’ এবং ব্রিটিশ সম্রাটের নামানুসারে নতুন বন্দরের নামকরণ করেন ‘জর্জ টাউন’। শুধু বাণিজ্যিক কারণেই কোম্পানি পেনাং দখল করে এখানে বাণিজ্য কুঠি প্রতিষ্ঠা করে এবং ফ্রান্সিস লাইটকে এর প্রথম রেসিডেন্ট নিয়োগ করা হয়।
কেদাহ সুলতানের সাথে দ্বন্দ্ব-সংঘাত:
কেদাহ রাজ্যের উপর শক্তিশালী শ্যাম তথা থাইল্যান্ডের প্রবল সামরিক চাপ ছিল। শ্যাম তথা থাইল্যান্ড কেদাহকে তাদের আশ্রিত রাজ্য মনে করতো। তাছাড়া শ্যামকে না জানিয়ে কেদাহ রাজ্যে ব্রিটিশদের আশ্রয়দানকে থাইল্যান্ড ভালো চোখে দেখেনি। সে কারণে কেদাহ এর তৎকালীন সুলতান আব্দুল্লাহ বাইরের শক্তির সামরিক সহযোগিতা কামনা করছিলেন। কেদাহ সুলতান এর অভিপ্রায় ছিল শত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে ইংরেজদের কাছ থেকে সামরিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি আদায় করা। পাঁচ বছর যাবত সুলতান সামরিক সাহায্যের অপেক্ষায় ছিলেন কিন্তু থাই চাপের মুখেও কোম্পানির পক্ষ থেকে সুলতানকে কোন প্রকার সামরিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়নি। এই পরিস্থিতিতে কেদাহ এর সুলতান পেনাং থেকে ইংরেজদেরকে বিতাড়ন করতে উদ্যত হলেন। সাহায্য লাভে হতাশ হয়ে সুলতান বল প্রয়োগে পেনাং দখল করতে উদ্ধত হলে ফ্রান্সিস লাইট প্রথমেই তাদের আক্রমণ করে ছত্রভঙ্গ করে দেন। ফলে সুলতানের পুর্নদখল প্রক্রিয়া ব্যর্থ হয়।
ফ্রান্সিস লাইট -সুলতান চুক্তি:
১৭৯১ সালে ফ্রান্সিস লাইট এবং কেদাহ এর সুলতান এর মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী বার্ষিক 6000 স্পেনীয় ডলারের বিনিময়ে কেদাহ সুলতান পেনাং দ্বীপটি ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করেন। অবশ্য ১৮০০ সালে আরেকটি চুক্তির মাধ্যমে সুলতানের অনুদান করা হয় 10000 ডলার।
আরও পড়ুন-
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় পর্তুগিজদের আগমনঃ তাদের বাণিজ্য নীতি ও গতি-প্রকৃতি
পেনাং এর উন্নয়নে ফ্রান্সিস লাইট এর ভূমিকা:
পেনাং এর প্রথম রেসিডেন্ট ছিলেন (Francis Light) ফ্রান্সিস লাইট । ১৭৯৪ সালে তার মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি এই পদে বহাল ছিলেন। ফ্রান্সিস লাইট পেনাংকে একটি মুক্ত বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। পেনাং এর উন্নয়নে ফ্রান্সিস লাইট বাণিজ্যিক তৎপরতা শুরু করেন। তিনি লবঙ্গ ও এলাচ চাষ শুরু করেছিলেন কিন্তু এতদিনে সফল হননি। কিন্তু গোলমরিচের চাষে অর্থনৈতিকভাবে তিনি লাভবান হয়েছিলেন। ইংল্যান্ড ও ভারতবর্ষ থেকে পেনাংয়ে আসতো বস্ত্র, ধাতু দ্রব্য, আফিম, বর্মা শ্যাম দেশ ও মালায় উপদ্বীপ থেকে আসতে চাউল, চিনি, মসলা, বেতার ছড়ি, স্বর্ণ চূর্ণ, হাতির দাঁত, আবলুস কাঠ এবং গোলমরিচ। ক্রমে পেনাং হয়ে উঠেছিল কোম্পানির স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্সি।
সমগ্র দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে পেনাং পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় পেনাংকে কেন্দ্র করে গোটা দ্বীপপুঞ্জে বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রণ ছিল অসম্ভব। ফলে পেনাং প্রত্যাশিত সফলতা লাভ করেনি।
লাইট ফ্রান্সিস লাইট ভালো প্রশাসক ছিলেন না অথবা সেরকম সুযোগ তিনি পাননি। পথ-ঘাট সরকারি দপ্তর, নগর বিন্যাস তখনো পেনাং এ গড়ে ওঠেনি। আইন-আদালত প্রবর্তিত হয়নি। নির্দিষ্ট আইন কানুন সৃষ্টি হয়নি। সাধারণভাবে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের মামলা নিষ্পত্তি করতেন স্বয়ং সুপারিন্টেডেন্ট বা তার সহকারী কর্মচারীরা। কিছু কিছু সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হলে বাংলা সরকারের অনুমোদন লাগতো।
ফ্রান্সিস লাইট পেনাংএ উল্লেখযোগ্য হারে কর আরোপ করেননি। জমি বন্টন ও মালিকানা নির্ধারণের ব্যবস্থা করা হয়নি। গোলমরিচ ও অন্যান্য স্থানীয় পণ্যের উপর কিছু শুল্ক বসানো হয়েছিল।তবে কোন শুল্ক-কর্মচারী ছিল না, ইজারাদারেরা শুল্ক আদায় করত। এখানে জনবসতি ছিল খুবই কম। জনগোষ্ঠীর মধ্যে মালয়ী, ভারতীয়, চীনা ও ইংরেজরা ছিল প্রধান।
পেনাং প্রতিষ্ঠায় তার অনন্য ভূমিকার জন্য, ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তাকে সুপারিনটেনডেন্ট উপাধি দিয়েছিল, তার উত্তরসূরিরাও এই উপাদী লাভ করেছিলেন।
আরও পড়ুন-
ফ্রান্সিস লাইট এর মৃত্যু:
ফ্রান্সিস লাইট 1794 সালের 21 অক্টোবর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাকে জর্জ টাউনের নর্থহাম রোডে (বর্তমানে জালান সুলতান আহমেদ শাহ রোড) ওল্ড প্রোটেস্ট্যান্ট কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। Thames Ditton এ ফ্রান্সিস লাইট (Francis Light) এর স্মরণে তারঁ একটি ব্রোঞ্জ মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে।
ফ্রান্সিস লাইটের বড় অবদান হচ্ছে তিনি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় পেনাং প্রতিষ্ঠা করে ব্রিটিশ আধিপত্যবাদের সূচনা করেছিলেন।এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে সিঙ্গাপুরের উত্থান ঘটে। তিনি তার কৃতিত্বের জন্য প্রশংসিত ছিলেন, তিনি একজন দক্ষ নিগোশিয়েটর ছিলেন। পেনাং এর প্রতি তার ভালোবাসা ছিল। তিনি আন্তরিকতার সাথে পেনাং এর উন্নয়নে কাজ করেছিলেন। দ্বীপের লোকজন দুর্ভিক্ষের শিকার হলে তিনি খাদ্য সামগ্রী দিয়ে তাদের পাশে দাড়িয়েছিলেন। তিনি স্থানীয় ভাষায় কথা বলতেন এবং আংশিকভাবে স্থানীয় পোশাক পরিধান করে পেনাং-এর বাসিন্দাদের ভালবাসা অর্জন করেছিলেন।
আরও পড়ুন-
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৈচিত্রে ঐক্য।। Unity In Diversity of South-East Asia।।
আরও পড়ুন-
প্রাক-মুসলিম মালয় জগতের উপর ভারতীয় ও চৈনিক প্রভাব: স্বরূপ ও তাৎপর্য
আরও পড়ুন-
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নামকরণ, অবস্থান, গুরুত্ব, প্রধান ও সাধারণ বৈশিষ্ট্যসমূহ
আরও পড়ুন-
মুহাম্মদ আলী পাশা এবং আধুনিক মিসর
আরও পড়ুন-
গ্রন্থপঞ্জি
জহর সেন, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ইতিহাস, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তকপর্ষদ, কালকাতা ,১৯৮৫
ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ এবং ড. আবু নোমান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মুসলমানদের ইতিহাস, এম আব্দুল্লাহ এন্ড সংন্স, তৃতীয় প্রকাশ, ঢাকা, ২০১৭
সুবোধ কুমার মুখোপাধ্যায়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মিত্রম, কলকাতা, ২০১৫
https://www.penang-traveltips.com/biography-of-captain-francis-light.htm
https://www.britannica.com/biography/Francis-Light
Md. Billal Hossain
B.A. Honors (1st Class 4th), M.A. (1st Class 2nd), University of Dhaka
BCS General Education
Lecturer
Department of Islamic History & Culture
Chandpur Govt. College, Chandpur.
No comments:
Post a Comment